কলকাতা, নিজস্ব সংবাদদাতা:- *আচার্য সদন এ চাকরি হারা শিক্ষকদের আন্দোলন–
ডাক্তাররা যারা পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাইনি তারাও আন্দোলন করেছে কিন্তু লাভ কি হয়েছে এই সরকারের কাছে বলে কোন লাভ নেই। যারা ভুল করে তারা শুধরে যায় কিন্তু যারা অন্যায় করে তারা অন্যায় করেই যায় ।এদের থেকে কোনো আশা নেই। এদের সমস্যার সমাধান কোর্ট করতে পারে। বিকাশ বাবু বা যারা এই কেসটা লড়েছেন তাদের কাছে গিয়ে সমাধান চাওয়া উচিত।
*গ্রুপ সি ডি ডিরোজিও ভবনে অবস্থান*
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন আন্দোলন লগ্ন জন্ম হয়েছে কিন্তু তুমি কোন আন্দোলনকে সম্মান দেন না তাদের সঙ্গে কথা বলার দরকার মনে করে না। আন্দোলন করা বাংলার ফ্যাশন সব ব্যাপারে আন্দোলন করি আমরা আন্দোলন চলবে। কিন্তু আমার মনে হয় না এই সরকারের থেকে কিছু পাওয়া যাবে।
*এসএসসির বক্তব্য*
কোর্ট একমাত্র সমাধান করতে পারে। এসএসসি যদি চাই সমাধান হোক তাহলে যোগ্য অযোগ্যের তালিকা প্রকাশ করা হোক। সেটা এসএসসি করবেনা। এদের সাথে বৈঠক করা মানে সময় নষ্ট করা কারণ ওরা জানে কিছু দিন পর এটাও বন্ধ হয়ে যাবে। রোজ নতুন ইস্যু আসে রোজ ভুলে যায়।
*ব্রাত্য বসু এর বক্তব্য বেতন প্রসঙ্গে*
মার্চ মাসের ঘটনা ঘটেছে এপ্রিল থেকে মাইনে দিতে শুরু করুন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভেকু হয়ে কথা বলে শিক্ষামন্ত্রী। ব্রাত্য বসু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে বলে এদের বেতন এবং চাকরির ব্যবস্থা করুন।
*ব্রাত্য বসু এর বক্তব্য*
ব্রাত্য বসুর দায়িত্ব। ওনারা চায় না এই সমস্যার সমাধান হোক কারণ তাহলে আট হাজার লোকের কাছে জবাবদিহি করতে হবে যাদের থেকে টাকা খাওয়া হয়েছে।ওই টাকার ভাগীদার সবাই।
*কোথায় দাঁড়িয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা*
শিক্ষা ব্যবস্থা বাংলায় কিছু নেই। স্কুল আছে শিক্ষক নেই পরীক্ষা আছে কোন ফলাফল নেই। ১৫ বছর ধরে গড্ডালিকা প্রবাহে চলে গেছে ধ্বংসের পথে গেছে।
*শালবনী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়*
উনি বলেছিলেন দেউচা পাঁচামিতে হাজার হাজার চাকরি হবে একটাও হয়নি। এভাবে মিথ্যে কথা বলেই উনি ১৫ বছর চালিয়েছেন ভাবছেন আগামী দিনেও চালাতে পারবো। কিন্তু এভাবে চলবে না।
*আজ মেদিনীপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়*
উনি বারবার মেদিনীপুরে যান। উনি ভাবছেন ওখানে গেলেই সমস্যার সমাধান হবে কারণ আর দেখানোর কিছু নেই। ঢপপ দিলেন সৌরভকে নিয়ে বিদেশ ঘুরে এলেন। এ ধরনের ঢপবাজির রাজনীতি বাংলার মানুষ আর খাবে না।
Leave a Reply