দক্ষিণ দিনাজপুর, নিজস্ব সংবাদদাতা:- বিরল নার্ভের সমস্যায় ভুগছিলেন গৃহবধূ মধুমিতা মন্ডল সরকার। এলোপ্যাথি অনেক চিকিৎসা করানোর পর কোনরকম উপকার না পাওয়ায় তিনি দারস্থ হন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক শান্তনু দাসের। বর্তমানে তার চিকিৎসায় সুস্থ আছেন ওই গৃহবধূ মধুমিতা মন্ডল সরকার। জানা গেছে, ওই গৃহবধূর মাথায় একটি সিস্ট হয়েছিল এবং তিনি নার্ভের সমস্যায় ভুগছিলেন। অনেক চিকিৎসার পরে যখন তিনি সুস্থ হচ্ছিলেন না, তখন তিনি ডাক্তার শান্তনু দাস এর নাম শোনেন এবং তার চিকিৎসার আওতায় আসেন। ২০২৪ সালের মে মাস থেকে তার চিকিৎসা শুরু হয়। বর্তমানে ওই গৃহবধূ সুস্থ আছেন এবং স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন। অথচ একসময় অবস্থা এমন হয়েছিল যে তার বাম হাত এবং বাম পা অসার হয়ে যাচ্ছিল এবং তিনি কিছু কাজ করতে পারছিলেন না। কোন ওষুধে কাজ না হওয়ায় বাধ্য হয়ে তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার জন্য ডাক্তার শান্তনু দাসের শরণাপন্ন হন। ডাক্তার বাবু তাকে আশ্বাস দেন যে তার এই রোগ থেকে তিনি তাকে অব্যাহতি দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন। তারপর ওই গৃহবধুর চিকিৎসা শুরু হয় এবং চার পাঁচ মাস চিকিৎসা করার পর ব্রেনের এমআরআই করে দেখা যায় তার আর ব্রেনে সিস্ট নেই। এটা হোমিওপ্যাথি ওষুধের জন্যই সম্ভব হয়েছে বলে ওই গৃহবধূ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানালেন। এখনো তিনি ওই চিকিৎসকের ওষুধ খাচ্ছেন এবং ভালো আছেন। তার মতে ঠিকঠাক সময় ডাক্তারবাবুর শরণাপন্ন না হলে তিনি আজকে হয়তো বাঁচতেন না।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক শান্তনু দাসের চিকিৎসায় বিরল নার্ভের সমস্যায় থেকে মুক্তি পেলেন গৃহবধূ।

Leave a Reply