ভারতের রাজনৈতিক, শিক্ষাগত, এবং সাংস্কৃতিক কাঠামোতে ড. শ্যামা প্রসাদ মুখার্জীর স্থায়ী প্রভাবকে সম্মান জানিয়ে ভবিষ্যতে যাতে যুবকরা দেশ তথা রাষ্ট্রের কাজে নিযুক্ত হয় তার জন্য শপথ গ্রহণ করা হয়।

নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদাঃ- :ভারত সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় অধীনস্থ মেরা যুবা ভারত মালদার উদ্যোগে বামনগোলা ব্লকের ডাকাত পুকুর গ্রামে পালিত হলো ড. শ্যামা প্রসাদ মুখার্জীর ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী। জন্মদিনকে কেন্দ্র করে সভাকক্ষকে আলোচনা সভা, ছোটদের নিয়ে অঙ্কন, কুইচ,আবৃত্তি প্রতিযোগিতা করা হয়। পাশাপাশি পথরালীর মধ্যে দিয়ে সচেতনতামূলক বার্তা দেওয়া হয়। উপস্থিত গ্রামবাসী ও ছাত্রদের হাতে একটি করে গাছ দেওয়া হয় ক্লাবের পক্ষ থেকে। রাস্তা দু সাইডে কৃষ্ণচূড়া, মেহগনি ,আকাশমনির মতো বৃক্ষ জাতীয় গাছ রোপন করা হয়।
ভারতের রাজনৈতিক, শিক্ষাগত, এবং সাংস্কৃতিক কাঠামোতে তার স্থায়ী প্রভাবকে সম্মান জানিয়ে ভবিষ্যতে যাতে যুবকরা দেশ তথা রাষ্ট্রের কাজে নিযুক্ত হয় তার জন্য শপথ গ্রহণ করা হয়।
ক্লাবের সম্পাদক হরিপদ মাহাতো বলেন :-ডঃ শ্যামা প্রসাদ মুখোপাধ্যায় ছিলেন একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি অখণ্ড ভারতের পক্ষে ছিলেন এবং কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি “এক দেশ মে দো বিধান, দো নিশান, দো প্রধান নেহি চলেঙ্গে” এই স্লোগান দিয়েছিলেন, যা কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে তাঁর দৃঢ় সংকল্পের পরিচয় দেয়।একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, ব্যারিস্টার, শিক্ষাবিদ এবং ভারতীয় জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ব্রিটিশ ভারতে এবং স্বাধীনতার পর ভারতের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে বিভিন্ন স্থানে নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *