বাঁকুড়া, আবদুল হাই:-এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খবর বাড়ির সার্ভিসিং এর তার ইলেকট্রিক পিলারে উঠে কাজ করার সময় পাশে ১১ হাজারের তার গায়ে শক লেগে পিলার থেকে পড়ে মর্মান্তিক মৃত্যু বাঁকুড়ার জয়পুরে। মৃত ব্যক্তির নাম দেবাশীষ দে পিতা রঞ্জন দে বয়স ৪৯, বাড়ি জয়পুরে বলে জানতে পারা যায় এই ঘটনায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
জানা যায় বাড়ি মালিক শিবু দের পুরনো বাড়ির থেকে মিটার বক্স খুলে পাকার বাড়িতে স্থানান্তরিত করার সময় এই দুর্ঘটনা। তবে এই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সাথে সাথেই ছুটে আসেন জয়পুর ইলেকট্রিক দপ্তরের কর্মীরা ও জয়পুর থানার পুলিশ। তবে অবশ্য এই ঘটনা ঘটার সাথে সাথে এলাকার মানুষ সাথে সাথেই জয়পুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যায় সেখানে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাড়ি মালিকের কাছ থেকে জানতে পারা যায়, ইলেকট্রিক মিটার এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে স্থানান্তরিত করার জন্য কোন লিখিত অনুমতি নেননি ইলেকট্রিক দপ্তরে।
তিনি টাকার বিনিময় তার বাড়িতে কাজ করতে আসেন আর এসে ইলেকট্রিক পিলারে উঠে কাজ করার সময় এই দুর্ঘটনা, ১১ হাজারের তারে শক লেগে পিলার থেকে পড়ে যান আর তাতেই এই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে অবশ্য স্থানীয় ইলেকট্রিক দপ্তরের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার কৃষ্ণেন্দু দাস তিনি বলেন আমাদের কাছে কোন লিখিত আবেদন করেননি তিনি লিখিত আবেদন ছাড়া কোনদিনই মিটার স্থানান্তরিত করতে পারেন না যা সম্পূর্ণ বেআইনি। তিনি ইলেকট্রিক পিলারে উঠে কাজ করছিলেন আমরা এই ঘটনার খবর পেয়ে সাথে সাথে এলাকায় আসি ততক্ষণে হসপিটালে নিয়ে চলে যান এলাকার মানুষ আমরা খবর পেয়ে ইন্সপেকশন এ এসেছি এই ঘটনার খবর আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন বলেই তিনি জানান ।এই দুর্ঘটনার খবর কি বলছেন বাড়ি মালিকের স্ত্রী অনিমা দে ও জয়পুর ইলেকট্রিক দপ্তরের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার কৃষ্ণেন্দু দাস চলুন শুনাবো আপনাদের।