আবদুল হাই, বাঁকুড়াঃ নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতি,বাঁকুড়া জেলা শাখার উদ্যোগে সোমবার বাঁকুড়ার জুনবেদিয়া মোড়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক সন্ত্রাস,55জনের মৃত্যু,বুথে ছাপ্পা,বোমাবাজি,গুলিচালনা,পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা,নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার প্রতিবাদে এক পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
ভোটকর্মী নদীয়া জেলার শিক্ষক কর্তব্যরত অবস্থায় বুথে ব্যাপক সন্ত্রাসের কারনে নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন এবং মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে হার্ট ফেল করেন।হাসপাতালে তাঁর মৃত্য হয়।এই মৃত্যুর জন্য দায়ী নির্বাচন কমিশন। তাঁরা নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। প্রয়াত শিক্ষকের পরিবারের জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দাবি জানানো হয়। ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য রাখেন এবিটিএর সাধারন সম্পাদক সুকুমার পাইন,জেলা সম্পাদক অস্মিতা দাশগুপ্ত,জেলাসভাপতি পরেশ মন্ডল,কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের সদস্য আশিস পান্ডে,সহ সম্পাদক কৃষ্ণপদ বাগ।
নিখিলনিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতি,বাঁকুড়া জেলা শাখার উদ্যোগে আজ বাঁকুড়ার জুনবেদিয়া মোড়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক সন্ত্রাস,55জনের মৃত্যু,বুথে ছাপ্পা,বোমাবাজি,গুলিচালনা,পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা,নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার প্রতিবাদে এক পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।
ভোটকর্মী নদীয়া জেলার শিক্ষক কর্তব্যরত অবস্থায় বুথে ব্যাপক সন্ত্রাসের কারনে নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন এবং মানসিক চাপ সহ্য করতে না পেরে হার্ট ফেল করেন।হাসপাতালে তাঁর মৃত্য হয়।এই মৃত্যুর জন্য দায়ী নির্বাচন কমিশন। তাঁরা নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। প্রয়াত শিক্ষকের পরিবারের জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দাবি জানানো হয়। ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য রাখেন এবিটিএর সাধারন সম্পাদক সুকুমার পাইন,জেলা সম্পাদক অস্মিতা দাশগুপ্ত,জেলাসভাপতি পরেশ মন্ডল,কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের সদস্য আশিস পান্ডে,সহ সম্পাদক কৃষ্ণপদ বাগ।
সুকুমার বাবু বলেন ইতিপূর্বে গনতান্ত্রিক পরিবেশে গ্রাম শহরে ভোটপর্ব মিটত।বর্তমানে গনতান্ত্রিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এক অরাজক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে,।শিক্ষার হাল এমন যে পুরো শিক্ষা দফতর নিয়োগ দুর্নীতিতে জেলখানায় আছেন।
শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ।পঞ্চায়েতগুলো তেও লাগামহীন দুর্নীতি চলছে।বহু আবাস যোজনা,জবকার্ড ভুয়ো।
লক্ষ্য হল গরীব মানুষের টাকা লুটে করায়ত্ত করা।তীব্র ধিক্কার জানান।
জেলা সম্পাদক অস্মিতা দাশগুপ্ত বলেন ভোটকর্মীরা জীবন বাজি রেখে ভোটের কাজ সম্পন্ন করেছেন।শিক্ষিকারা ও সন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন।তাঁরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। আদালতের হস্তক্ষেপেও ভোটপর্ব নিরাপদে সম্পন্ন হল না।নির্বাচন কমিশনের কাছে বারে বারে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য আবেদন জানানো সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন নীরব নিষ্ক্রিয়,পুলিশ ও দুষ্কৃতীদের ভয়ে ভীত।বোমাবাজি,গুলিচালনা,রড লাঠি নিয়ে মারপিট চলল।
তিনি এ রাজ্যে শান্তি ফেরানোর আহ্বান জানান।
এর প্রতিবাদে অন্যান্য বক্তারাও ধিক্কার জানান। নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুকুমার বলেন ,ইতিপূর্বে গনতান্ত্রিক পরিবেশে গ্রাম শহরে ভোটপর্ব মিটত।বর্তমানে গনতান্ত্রিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এক অরাজক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে,।শিক্ষার হাল এমন যে পুরো শিক্ষা দফতর নিয়োগ দুর্নীতিতে জেলখানায় আছেন।
শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ।পঞ্চায়েতগুলো তেও লাগামহীন দুর্নীতি চলছে।বহু আবাস যোজনা,জবকার্ড ভুয়ো।
লক্ষ্য হল গরীব মানুষের টাকা লুটে করায়ত্ত করা।
জেলা সম্পাদক অস্মিতা দাশগুপ্ত বলেন ,ভোটকর্মীরা জীবন বাজি রেখে ভোটের কাজ সম্পন্ন করেছেন।শিক্ষিকারা ও সন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন।তাঁরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। আদালতের হস্তক্ষেপেও ভোটপর্ব নিরাপদে সম্পন্ন হল না।নির্বাচন কমিশনের কাছে বারে বারে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য আবেদন জানানো সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন নীরব নিষ্ক্রিয়,পুলিশ ও দুষ্কৃতীদের ভয়ে ভীত।বোমাবাজি,গুলিচালনা,রড লাঠি নিয়ে মারপিট চলল।
এ রাজ্যে শান্তি ফেরানোর আহ্বান জানান অস্মিতা দাশগুপ্ত।