কোচবিহার, নিজস্ব সংবাদদাতা:- দীর্ঘ কয়েকদিনের বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়ে পড়েছে কোচবিহারর জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। সেই বিষয়ে নিয়ে যখন সেচ দপ্তরের মন্ত্রী গোটা উত্তরবঙ্গ পরিদর্শন ও বিভিন্ন জেলার আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করছেন ক্ষয়ক্ষতির হিসেব নিকেশ নিয়ে। সেই আবহে নিজের বিধানসভা এলাকায় বেশ কয়েকটি জায়গায় তোর্সা নদীর ভাঙ্গন নিয়ে ও সাধারণ মানুষের বিভিন্ন দাবি নিয়ে কোচবিহার জেলার ইরিগেশন দপ্তরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে দেখা করলেন দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে।
এদিন তিনি ইরিগেশন দপ্তরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে দেখা করে পাটছড়া জিপি, পুটিমারি ফুলেশ্বরী জিপি এলাকায় নদী ভাঙ্গনের ফলে বিঘার পর বিঘা ধান ফসলের জমি নদী গর্ভে চলে যেতে বসেছে। সেই এলাকা গুলিতে যাতে বাঁধের ব্যবস্থা করা যায়। সেই বিষয় নিয়ে এদিন ইরিগেশন দপ্তরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে দেখা করলেন বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে।
এদিন বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে জানান, অনেকদিন যাবত প্রবল বৃষ্টির কারণে আমার বিধানসভা কেন্দ্রে খুব ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যেমন পাটছাড়া জিপি পুটিমারি ফুলেশ্বরী জিপি এই সমস্ত এলাকায় নদী ভাঙ্গনের ফলে দীঘার উপর দিঘা ধান ফসলের জমি নদী গর্ভে চলে যেতে বসেছে এই বিষয়টি আমি ভিডিও সাহেবকে জানিয়েছিলাম হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে এবং তারপর গতকালকে এসডিও সাহেব কে জানিয়েছে এবং ডি এম সাহেবকে জানিয়েছি তবে এতে কোন সাড়া পায়নি। তাই আজ আমি নিজে এখানে এসেছি এবং ইরিগেশন দপ্তরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে দেখা করলাম এবং কথা বললাম।