নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদা:—সীমান্তে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে মহদিপুর সীমান্তে আমদানি কারক রপ্তানি কারক ও মালদা মার্চেন্টস চেম্বার অফ কমার্সের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করলেন বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার।
শনিবার বিকেলে মহাদেবপুর সি এন্ড এফ এজেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাকক্ষে বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশের হাইকমিশনার মনোজ কুমার, মালদা মার্চেন্টস চেম্বার অফ কমার্সের সম্পাদক উত্তম বসাক, যুগ্ম সম্পাদক উজ্জ্বল সরকার, বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ, মহদিপুর সি এন্ড এফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরি সভাপতি উত্তম ঘোষ, মহদিপুর ট্রাক অনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সঞ্জীব ঘোষ, মহদিপপুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক হৃদয় ঘোষ সহ অন্যান্য এক্সপোর্টার।
মহদিপুর সীমান্ত এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন সমস্যা।লোটন মসজিদ থেকে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত রাস্তার বেহাল দশা। প্রতিদিন ভারত থেকে প্রায় ৩৫০ টি পণ্যবাহী লড়ি প্রতিদিন ভারত থেকে পেঁয়াজ, পাথর সহ বিভিন্ন পন্য রপ্তানি করা হয় বাংলাদেশে।
দুই পাড়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে দুই দেশের আমদানি কারক, রপ্তানি কারক ট্রাক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার মনোজ কুমার। এরপর তিনি বৈঠক করেন বিএসএফের সঙ্গে।
মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স এর সম্পাদক উত্তম বসাক বলেন, লোটোর মসজিদ থেকে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত রাস্তার বেহাল দশা রয়েছে। যাত্রী প্রতঈক্ষআলয় দাবি রয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন সাড়ে ৩০০ থেকে ৪০০ পন্যবাহি লরি বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে। একদিনে যাতে হাজার লরি পণ্য রপ্তানি করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। এর পাশাপাশি আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে দুই দেশে আরো কিছু সমস্যা রয়েছে।
বাংলাদেশের সহকারি হাইকমিশনারের সামনে সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, দুই দেশেই রপ্তানি এবং আমদানির ক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মিটবে বলে আশা করেন তিনি।