সারা রাজ্যের পাশাপাশি মালদা জেলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জেলার তিন শিক্ষককে প্রদান করা হয় শিক্ষারত্ন।

0
235

নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদা:- সারা রাজ্যের পাশাপাশি মালদা জেলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জেলার তিন শিক্ষককে প্রদান করা হয় শিক্ষারত্ন। এর পাশাপাশি দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের তরুণের স্বপ্ন, প্রকল্পের মাধ্যমে ট্যাব কেনার জন্য দশ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। উচ্চ শিক্ষার জন্য মেধা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রদান করা হয় স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড।
এর পাশাপাশি সারা রাজ্যে ২০২৩ সালের সেরা স্কুল ঘোষণা করা হয় মালদা রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির কে।
মঙ্গলবার দুপুরে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবনের সভাকক্ষে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তিনজন শিক্ষককে সম্বর্ধনা প্রদান করা হয়।
উপস্থিত ছিলেন, রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস, সাবিনা ইয়াসমিন, তাজমুল হোসেন, মালদা জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা বর্মন ঘোষ, বিধায়ক সমর মুখার্জী, জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া, পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।
এদিন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায়, সামসি এগ্রিল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক শৈলেশ পান্ডে এবং মালদা চিন্তামণি চমৎকার প্রাথমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল বাহাদুর তামাংকে শিক্ষারত্ন সম্মানে ভূষিত করা হয়।
সম্মানিত করা হয় মালদা রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের প্রধান শিক্ষক তপহরানন্দজি মহারাজ কে। এর পাশাপাশি তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ডেমো আর্থিক চেক। উচ্চ শিক্ষার জন্য স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড তুলে দেওয়া হয় ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে।
জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া বলেন, শিক্ষক দিবসে মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষকদের সম্মান প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল যোগ দিয়েছিলেন।
মালদা জেলায় তিনজন শিক্ষক কে শিক্ষারত্ন পুরস্কার দেওয়া হয়।
জেলায় তরুণ স্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৫০৭২৩ জনকে ট্যাব কেনার জন্য দশ হাজার টাকা করে ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করা হয়। ১৩০০ ছাত্রছাত্রীকে প্রদান করা হয় স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড।
রাজ্যে সেরা বিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করা হয় মালদা রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরকে।
মালদা রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের প্রধান শিক্ষক তপহরানন্দজি মহারাজ বলেন, এটা শুধু স্কুলের গর্ব নয় এটা গোটা জেলার গর্ব।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here