উঃ দিনাজপুর, রাধারানী হালদারঃ-পা কাটা গেলো বয়স্ক ব্যক্তির কালিয়াগঞ্জ, রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা হলো না তার, তার মালদার দিসারি নার্সিং হোম চিকিৎসা হবে বলে যানা যায় এইভাবে সরকারি হাসপাতাল গুলোর পরিকাঠামো রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে পেটের একাধিক রোগের সমস্যায় ভুগছিলেন বড়াল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক বিপুল ভট্টাচার্যী বয়েস ৭১, তার পিছা ছাড়ছিলেন না পেটের রোগ যার কারণেই বেছে নিতে চাচ্ছিলেন ট্রেনের সামনে মৃত্যুবরণ, কিন্তু রাখে হরি মারে কে।
ট্রেনের সামনে ঝাপ দিতে গিয়ে পা খোয়া গেলো অবসরপ্রাপ্ত প্রাক্তন প্রধান শিক্ষকের।
স্থানিয় বাসিন্দা ও পাড়া-প্রতিবেশীরা উধার করে প্রথমে কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।সেখান হাসপাতালের ডাক্তার বাবুরা প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় কালিয়াগঞ্জে পরিকাঠামোর অভাবের কারণে কিন্তু রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাপাতালে পাঠানো হয়ে সেখানেও পা কাটা রোগীর সঠিকভাবে চিকিৎসা হবে না বলেই মালদার দিশারীতে নার্সিং হোম চিকিৎসার সিধান্ত নেয় পাড়া-প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনরা।
রেলে পা কাটা ব্যক্তির নাম
বিপুল ভট্টাচার্য বয়স ৭১ বছর বাড়ি কালিয়াগঞ্জের হাসপাতাল পাড়া এলাকায়।
রাধিকাপুর কাটিহার লোকাল ট্রেনে ১০ টা নাগাদ কালিয়াগঞ্জ রেলস্টেশনে ঢোকার মুখে সুকান্ত মোড় রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় রেলের সামনে ঝাপ দিতে গিয়েই না মরে বেঁচে থাকলেন ৭১ বয়সী বিপুল ভট্টাচার্য।
প্রতিবেশীদের মুখে শোনা যায় দীর্ঘদিন ধরে তিনি নানান রকম পেটের রোগের সমস্যা ভুগছিলেন প্রথমে কালিয়াগঞ্জ, তারপরে রায়গঞ্জ, কলকাতা, ভেলুর চিকিৎসা করার পরও তিনি সুস্থ হলেন না বলে জানা যায় তিনি রেলের ঝাঁপ দিয়ে মারার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
। না মরেও আধমরা হয়ে বেঁচে থাকতে হবে। মাস্টারমশাই বিপুল ভট্টাচার্যের দূর তো সুস্থ ও আরোগ্য কামনা করি।
Home রাজ্য উঃ দিনাজপুর ট্রেনের সামনে ঝাপ দিতে গিয়ে পা খোয়া গেলো অবসরপ্রাপ্ত প্রাক্তন প্রধান শিক্ষকের।