হরিশ্চন্দ্রপুরে এলাকার একমাত্র পশু চিকিৎসা কেন্দ্র।কিন্তু নিয়মিত ভাবে খোলে না সেই পশু হাসপাতাল।নেই কোন চিকিৎসক।

নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদা : — হরিশ্চন্দ্রপুরে এলাকার একমাত্র পশু চিকিৎসা কেন্দ্র।কিন্তু নিয়মিত ভাবে খোলে না সেই পশু হাসপাতাল।নেই কোন চিকিৎসক।পশু চিকিৎসার কাজ চালান কম্পাউন্ডার বা প্রাণী বন্ধুরা।অসুস্থ গবাদি পশুকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে এসে হয়রানির শিকার হতে হয় মানুষকে।যদিও বাইরে ঝা চকচকে সেই পশু হাসপাতাল।কিন্তু ভেতরে নেই পরিকাঠামো।এর আগে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে।এবার সামনে এলো পশু হাসপাতালেরও বেহাল দশা।ক্ষোভে ফুঁসছে মানুষ।মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নম্বর ব্লকের হরিশ্চন্দ্রপুর পশু হাসপাতাল দীর্ঘদিন ধরে নেই পশু চিকিৎসক।নিয়মিত ভাবে খোলে না হাসপাতাল।সঠিক ভাবে পাওয়া যায় না ওষুধ।স্থানীয় একজন ভেটেনারি ফিল্ড সার্ভে অফিসার এসে হাসপাতাল খোলেন মাঝে মাঝে।কম্পাউন্ডার এবং গ্রুপ ডির কর্মীরাই সমস্ত কাজ চালান।যদিও তাদের কে প্রত্যেকদিন পাওয়া যায় না হাসপাতালে।শুক্রবার দুপুর অনেকেই অসুস্থ গৃহপালিতদের চিকিৎসার জন্য নিয়ে এসেছিল হাসপাতালে।কিন্তু বন্ধ পশু হাসপাতাল। যার জেরে রীতিমত ক্ষোভে ফেটে পড়েন সকলে। প্রশ্ন উঠেছে হাসপাতাল যখন খোলাই থাকবে না তবে হাসপাতাল রেখে কি লাভ।কেনই বা পশু চিকিৎসক নিয়োগ হচ্ছে না এই পশু হাসপাতালে। চিকিৎসা করতে নিয়ে আসা গবাদি পশুর মালিকেরা বলেন,’ এখানে কোন রকম চিকিৎসা হয় না। গরু বা ছাগলের অসুখ হয়ে গেলে আমরা প্রচন্ড সমস্যায় পড়ি। না রয়েছে চিকিৎসক। না পাওয়া যায় ওষুধ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *