দঃ দিনাজপুর, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- গতকাল মুখ্যমন্ত্রী জেম একই এপিক কার্ড বা ভোটার কার্ড নাম্বারে গুজরাটে ও অন্য ব্যক্তির হদিস দিয়েছিলেন এবং তিনি দাবী করেছিলেন গঙ্গারামপুরের রতনপুর এলাকার বাসিন্দা তাসলিম মিয়ার এই নাম্বার রাজস্থানের আরো এক ভোটারের নাম্বারের সঙ্গে মিল রয়েছে। এবং তিনি নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামের সভা থেকে ভোটার লিস্টে কারচুপি অভিযোগ করেছিলেন কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রতনপুর লাগল গ্রামে গিয়ে দেখা গেল তসলিমের বাবা-মা সহ অন্যান্য আত্মীয়রা চিন্তিত। তার কারণ খোদ মুখ্যমন্ত্রী তার নাম নিয়ে যে কথা বলেছেন তা নিয়ে তারা যথেষ্ট চিন্তায় রয়েছেন। তসলিমের জন্ম গঙ্গারামপুরে সে মালদার রেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত। বাবা শামসুদ্দিন মিয়া গ্রামেই থাকেন। আপাত শান্ত এই গ্রামে গতকাল বিকেল থেকেই হঠাৎ করে পরিবেশ পরিবর্তন হয়েছে সকলেই খোঁজ করছেন তসলিম মিয়াকে রাতারাতি তসলিম মিয়া খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন। কর্মসূত্রে মালদায় থাকায় তিনি সপ্তাহে শনিবার ও রবিবার শুধু গ্রামের বাড়িতে ফেরেন বাকি পাঁচ দিন মালদার আইটিআই মোড়ে একটি ভাড়া বাড়িতে বসবাস করেন তিনি তার পরিবারের দাবি এই সমস্যার সমাধান হোক প্রকাশ্যে আসুক আসল সত্যি।
নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামের সভা থেকে ভোটার লিস্টে কারচুপি অভিযোগ করেছিলেন কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে, রতনপুর লাগল গ্রামে গিয়ে দেখা গেল তসলিমের বাবা-মা সহ অন্যান্য আত্মীয়রা চিন্তিত।












Leave a Reply