কলকাতা, নিজস্ব সংবাদদাতা:-
*কেন্দ্রীয় বাহিনী মুর্শিদাবাদ*
রাম নবমীতে ডিস্টার্ব করার জন্য বহু জায়গায় রাজ্য সরকার সমাজ বিরোধীদের নামিয়েছে। ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছিল কিন্তু উল্টো হলো হিন্দু সমাজ রাস্তায় নেমেছে হাতিয়ার নিয়ে তার প্রতিকার করার জন্য এখন শিক্ষা বিভাগে যে দুর্নীতি হয়েছে সেই পাপকে চাপা দেওয়ার জন্য উগ্রপন্থীদেরকে রাস্তায় নামিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৬০০ কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে মুর্শিদাবাদে। পুলিশ সরে গেছে রাজ্য সরকার চুপ করে গেছে। বিএসএফ দুদিন ধরে নিয়ন্ত্রণ করছে। চারদিকে আগুন জ্বলছে মালদা মুর্শিদাবাদে। কোর্টে যেতে হয়েছে আধাসেনার জন্য।
*ডিজি এর বক্তব্য*
ডিজি গল্প শোনাবার চেষ্টা করছে। লজ্জা করে না। তাবেদারি করবেন কারণ জেল থেকে বাঁচিয়েছে মমতা ব্যানার্জি। বাড়িতে ঢুকে হিন্দুদের খুন করা হচ্ছে। উগ্রপন্থীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে পুলিশকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। যত ইলেকশন আসবে তত বাড়বে এটা কারণ জঙ্গিদের ভোট পেয়ে জিততে চায় মমতা ব্যানার্জি।
*শান্তির বার্তা মমতা অভিষেকের*
সিএএ হলে তিন দিন ধরে আগুন জ্বলল এ রাজ্যে। নবান্ন অভিযান করলে বলেছিল কপালে গুলি করতে হবে। পেছনে গুলি মারেন তাহলে মুর্শিদাবাদের উগ্রপন্থীদের। পশ্চিমবাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে মুর্শিদাবাদ।
*পুলিশি ব্যর্থতা*
পুলিশে ব্যর্থতার কারণেই কেন্দ্রীয় বাহিনী নামাতে হচ্ছে। প্রথম দিন নামানো উচিত ছিল। জেলা চলে গিয়েছে উগ্রপন্থীদের হাতে। ভয়ংকর পরিবেশ। গোটা দেশে ওয়াকফ আইন লাগু হয়েছে কোথাও সমস্যা নেই সুযোগ পেলেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঝামেলা করেন।
*চাকরীহারাদের আন্দোলন*
পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন স্তরের শিক্ষকরা কলকাতা জুড়ে প্রতিবাদ করছে। ১৮ হাজার শিক্ষকের ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এর জবাব দিতে হবে। আমরা চাকরি প্রার্থীদের পাশে আছি।
*চাকরিহারাদের মধ্যেই বিভেদ*
সিপিএমের লোকেরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে বাঁচানোর জন্য ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে যায়। সামনে দাঁড়িয়ে আর জি কর আন্দোলনকে মাঝপথে শেষ করে দিল। সিপিএম অপেক্ষা করছে শাকচুন্নির মতো কবে ছেলে মরবে আর খাবে। শিক্ষকদের আন্দোলন কে ডাইভার্ট করার চেষ্টা করছে মুখ্যমন্ত্রী কে সেভ গার্ড করার জন্য। আমরা চাকরি হারাদের পাশে আছি।
*আজকের মিছিল বিজেপির*
আমরা আমাদের মত এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি অন্যায়ের প্রতিবাদ করছি দুর্নীতির প্রতিবাদ করছি। কিন্তু শিক্ষকদের লড়াই জীবনে বাঁচার লড়াই তাদেরকে পথে থাকতে হবে।
*চাকরি হারাদের সঙ্গে দেখা করতে যাবেন আজ মিছিল শেষে?*
আগেও গিয়েছে দেখা করতে পরেও যাব কিন্তু সেখানে কিছু দালালরা বসে আছে। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কোর্টে লড়েছে এখনো লড়ছে কিন্তু তাকে গো ব্যাক বলা হচ্ছে। আর জি কর আন্দোলনে মহম্মদ সেলিম থেকে সিপিএমের সকলের হেঁটে ছিলেন তারা কি রাজনীতি বোঝেন না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাঁচানোর জন্য এসব করা হচ্ছে এর থেকে যেন তারা বেঁচে থাকেন।
Leave a Reply