বিজেপিকে নিশানা করে লাভ নেই বিজেপি ওখানে কোথায় ছিল, উনি কেন তদন্ত করছেন না : দিলীপ ঘোষ।

1. নাম না করে গৃহমন্ত্রী অমিত শাহ কে আক্রমণ মুর্শিদাবাদ সফরে মুখ্যমন্ত্রীর

2. হামলা কারীদের প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ শুভেন্দু অধিকারীর

== মুখ্যমন্ত্রী সব সময় দাঙ্গা কারীদের পক্ষে আছে।
এটা আমরা তখনই বুঝেছিলাম যখন মুখ্যমন্ত্রী ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে দেখা না করে ইমামদের সাথে দেখা করেছেন।

3. মুর্শিদাবাদে নিহত হরগোবিন্দ চন্দন দাস এর পরিবার সিবিআই চেয়ে হাইকোর্টে মামলা করতে গিয়েছিল, সেখান থেকে তাদের হাইজ্যাক করা হয়।
== আমরা বারবার বলছি পুরো ঘটনা টিএমসি এবং মমতা ব্যানার্জি করিয়েছে। মমতা ব্যানার্জি পুরোপুরি জিহাদীদের সঙ্গে আছে।

4. শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ তিনি যখন ওখানে ছিলেন পুলিশ তাকে দেখা করতে দেয়নি তাদের সাথে, কিন্তু সেই পুলিশ হাইকোর্টে চলে গেলেন তাদের হাইজ্যাক করতে,

== আরজি করে যেমন সত্য ঘটনা চাপা দেওয়া হয়েছে, তারা চাইছে মুর্শিদাবাদের ঘটনা কেউ চাপা দেওয়ার চেষ্টা।

5. পরিকল্পনা করে মুর্শিদাবাদে হিংসা নেপথ্যে নেতারা। বেশ কিছু বিধর্মী নেতা মুর্শিদাবাদের দাঙ্গা ছড়িয়েছে অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীর। বিজেপিকে নিশানা করে তোপ মমতার।

== বিজেপিকে নিশানা করে লাভ নেই বিজেপি ওখানে কোথায় ছিল। উনি কেন তদন্ত করছেন না।

6. মঙ্গলবার বঙ্গ বিজেপির সাথে বৈঠকে বসছে মুখ্যমন্ত্রী। প্রথম সারির বেশ কিছু কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে বৈঠকে বসবেন তিনি। সেখানে কি দিলীপ ঘোষ থাকবেন?
=== দিলীপ ঘোষ কোন কমিটিতে নেই আমি থাকবো না।

7. কলকাতার বড়ো বড়ো রেস্তোরার রুফটপ বন্ধের নির্দেশ।
== যদি রেস্তরা বন্ধই করবে তাহলে বানাতে দিল কেন, একটা রেস্টুরাতে আগুন লাগলে সব রেস্তরা বন্ধ করবে কেন, সব জায়গায় ঘুষ দিয়ে বড় বড় রেস্তোরাঁ বাড়ি তৈরি হয়ে যাচ্ছে।

8. বঙ্গ বিজেপির অন্দরে যে দন্দ চলছে তা আটকাতে কেন্দ্রের ইমিডিয়েট নির্দেশ,
== কোথায় দ্বন্দ্ব, কোন একটি ব্যাপারে বিজেপির নেতারা একমত নন পার্টি সেটা দেখছে, পার্টির কোন নির্দেশিকা নেই কে মন্দিরে যাবে কে মন্দিরে যাবে, এটা বিজেপি কখনো। যারা এসব প্রচার করছে ভুল প্রচার করছে, যারা বগল বাজাচ্ছেন, তাদের বলি এটা বিজেপি এটা তৃণমূল নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো কিছু বাজানদার রয়েছে দলে, তাদের কে ঠিকা দিয়েছে?

9. ৭ মে এরমধ্যে রাজ্যে রাজ্যে মহড়ার নির্দেশ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের। যুদ্ধ পরিস্থিতি হলে কি করবেন।
== আমরা চীনের যুদ্ধ দেখেছি আমেরিকার যুদ্ধ দেখেছি ওরা আক্রমণ করেছে আমাদের, আমরা প্রস্তুতি ছাড়া ঝাপিয়ে হেরেছি, সেনাবাহিনীর মনোবল ডাউন হয়েছে, যদিও সেটা তৎকালীন নেতৃত্বের ভুলে আমরা হেরেছিলাম, তাদের উদারতার জন্য আমাদের হার স্বীকার করতে হয়েছিল, যদি পাকিস্তানের মতো পাগলা দেশের সাথে আমরা থাকি, সেখানে কে দেশ চালায় কেউ জানে না সেখানে মনে হয় আল্লাহ দেশ চালায় কিনা তাও জানিনা, যুদ্ধ পরিস্থিতিতে যা হবে তা তো কেন্দ্রীয় সরকার দেখবে, কিন্তু সাধারন মানুষকে বলব যুদ্ধের সময় যেন পুরোপুরি সেনাবাহিনীর হয়ে পেছনে থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *