দির্ঘদিন পর ত্রিপুরা ঊনকোটি জেলা কৈলাসহরে ত্রিপুরা প্রদেশ তৃনমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি শান্তনু শাহার নেতৃত্বে এক যোগদান সভা অনুষ্ঠিত হয় কৈলাসহর ঐশ্বর্য লজে ।

ত্রিপুরা, নিজস্ব সংবাদদাতা:- দির্ঘদিন পর ত্রিপুরা ঊনকোটি জেলা কৈলাসহরে ত্রিপুরা প্রদেশ তৃনমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি শান্তনু শাহার নেতৃত্বে এক যোগদান সভা অনুষ্ঠিত হয় কৈলাসহর ঐশ্বর্য লজে ।যোগদান সভায় চন্ডিপুর বিধানসভা কেন্দ্রের কংগ্রেসের প্রবীণ নেতৃত্ব আব্দুল মুতলিবের নেতৃত্ব সিপিআইএম, কংগ্রেস ও বিজেপি ছেড়ে মোট ৬০ জন ভোটার তৃনমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন। নবাগতদের তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় পতাকা হাতে দিয়ে দলে বরন করে নেন ত্রিপুরা প্রদেশ তৃনমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি শান্তনু শাহা, তৃনমূল কংগ্রেসের সম্পাদক বিদুৎ বিকাশ সিনহা, যুব তৃনমূল কংগ্রেসের সম্পাদক জাকির হোসেন সেলিম, উওর ত্রিপুরা জেলা তৃনমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি সুজন শাহ, ঊনকোটি জেলা যুব তৃনমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি জাকির হোসেন খান সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। এই যোগদান সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি শান্তনু শাহা বলেন, ত্রিপুরার মানুষ এখন একটা বিকল্প দল চাইছে, ২০১৮ সালে বিজেপি মানুষকে ভুল বুঝিয়ে ক্ষমতায় এসে এখন মানুষের আশা আকাঙ্খা নিয়ে খেলা করছে। ত্রিপুরায় আইন শৃঙ্খলার চরম অবনতি হয়েছে। ত্রিপুরায় উন্নয়নের নামা ধাপ্পাবাজি চলছে, মানুষ এর থেকে উওরন চাইছে,আর বিজেপি থেকে উওরনের একটা পথ হলো তৃনমূল কংগ্রেস। একমাত্র তৃনমূল কংগ্রেস পারে বিজেপির চোখে চোখ রেখে লড়াই করতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে দেশে প্রতিনিয়ত লড়াই করে যাচ্ছেন একমাত্র পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃনমূলের লড়াইকে বর্তমানে বিজেপি ভয় পাচ্ছে, ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের পর তৃণমূলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ত্রিপুরায় ঝাঁপিয়ে পড়বে।