কলকাতা, নিজস্ব সংবাদদাতা:- বাংলাদেশের শরিয়তপুর জেলার পালং থানার গঙ্গানগর গ্রামে বাড়ি তার। কলকাতার ঠাকুর পুকুর ক্যান্সার রিসার্চ সেন্টারে চিকিৎসা করাতে আসেন ওই তরুন।ব্যান্ডেলের কেওটা নবপল্লীতে তার দিদির বাড়ি।গত ২রা জুলাই সেখানেই এসেছিলেন।তার পাসপোর্ট বাংলাদেশের সব কাগজপত্র পড়ে রয়েছে দিদির বাড়িতে।গতকাল দুপুরে দুই দিদির সঙ্গে গোপিনাথপুর ঠাকুর বাড়িতে যান।সেখানে মানসিকের পুজো দিতে।সেখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়।
গত বৈশাখ মাসে প্রথম চিকিৎসার জন্য দিদির বাড়ি আসেন।
ক্যান্সারে তার বা পা বাদ দিতে হয়।বর্তমানে ক্রাচ নিয়ে হাঁটাচলা করেন।এই অবস্থায় কোথায় গেলো,কি হল বুঝে উঠতে পারছে না তার আত্মীয়রা।
এখানে পথঘাট চেনা নেই।কোনো ট্রেনে উঠে অন্যত্র চলে গেলো কিনা সেটা জানতে ব্যান্ডেল জিআরপি থানায় নিখোঁজ ডায়রি করা হয়েছে।আজ চুঁচুড়া থানাতেও নিখোঁজের অভিযোগ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন নিখোঁজ বাংলাদেশী তরুনের জামাইবাবু শংকর নাগ।
Leave a Reply