বীরভূম, নিজস্ব সংবাদদাতা:- বড়ঞা থানার পুলিশ একটি বড়ো সাফল্য অর্জন করেছে। পুলিশের স্টিকার লাগানো টাটা সুমো গাড়ি ব্যবহার করে ডাকাতি ও গাড়ি ছিনতাইয়ের একটি বড়সড় চক্রের পরিকল্পনা বড়ঞা থানার পুলিশ বানচাল করে দিয়েছে। এই ঘটনায় বড়ঞ থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার অরিন্দম দাসের নেতৃত্বে একটি টিম গঠন করা হয়। ভারপ্রাপ্ত অফিসার অরিন্দম দাসের টিম তদন্ত শুরু করে
জড়িত মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা যায়, বীরভূমের রামপুরহাট থেকে একটি পাথর বোঝাই ডাম্পার কান্দি-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক দিয়ে আসছিল। বড়ঞার কুন্ডল ও বিছুর মোড়ের কাছে পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি বুলেরো গাড়ি সেই ডাম্পারটিকে দাঁড় করায়। গাড়িতে থাকা পাঁচজন দুষ্কৃতী চালক ও খালাসিকে গামছা দিয়ে বেঁধে ডাম্পারটি ছিনতাই করে নিয়ে চম্পট দেয়।
খবর পেয়ে বড়ঞা থানার টহলদারি ভ্যান দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং চালক ও খালাসিকে উদ্ধার করে। এরপরই বড়ঞা থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার অরিন্দম দাসের নেতৃত্বে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান শুরু করে। এই তল্লাশিতেই ছিনতাই হওয়া ডাম্পারটি উদ্ধার করা হয় সঙ্গে তিনটে পুলিশ স্টিকার লাগানো গাড়ি উদ্ধার করা হয় । জানা গেছে, হলুদ রঙের ডাম্পারটিকে দুষ্কৃতীরা সবুজ রঙ করে দিয়েছিল। ডাম্পারটির সাথে তিনটি টাটা সুমো গাড়িও উদ্ধার করা হয়, যেগুলোতে পুলিশের স্টিকার লাগানো ছিল।
এই চক্রের খোঁজে মুর্শিদাবাদ ও বীরভূমের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের
পুলিশের স্টিকার লাগানো গাড়ি ব্যবহার করে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের চেষ্টা বানচাল, গ্রেপ্তার ১০
বড়ঞা থানার পুলিশ একটি বড়ো সাফল্য অর্জন করেছে। পুলিশের স্টিকার লাগানো টাটা সুমো গাড়ি ব্যবহার করে ডাকাতি ও গাড়ি ছিনতাইয়ের একটি বড়সড় চক্রের পরিকল্পনা বড়ঞা থানার পুলিশ বানচাল করে দিয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ৩১শে আগস্ট বীরভূমের রামপুরহাট থেকে একটি পাথর বোঝাই ডাম্পার কান্দি-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক দিয়ে আসছিল। বড়ঞার কন্ডল ও বিছুর মোড়ের কাছে পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি টাটা সুমো গাড়ি সেই ডাম্পারটিকে দাঁড় করায়। গাড়িতে থাকা পাঁচজন দুষ্কৃতী চালক ও খালাসিকে গামছা দিয়ে বেঁধে ডাম্পারটি ছিনতাই করে নিয়ে চম্পট দেয়।
খবর পেয়ে বড়ঞা থানার টহলদারি ভ্যান দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং চালক ও খালাসিকে উদ্ধার করে। এরপরই বড়ঞা থানার পুলিশ ব্যাপক তল্লাশি অভিযান শুরু করে। এই তল্লাশিতেই ছিনতাই হওয়া ডাম্পারটি উদ্ধার করা হয়। জানা গেছে, হলুদ রঙের ডাম্পারটিকে দুষ্কৃতীরা সবুজ রঙ করে দিয়েছিল। ডাম্পারটির সাথে তিনটি টাটা সুমো গাড়িও উদ্ধার করা হয়, যেগুলোতে পুলিশের স্টিকার লাগানো ছিল।
এই চক্রের খোঁজে মুর্শিদাবাদ ও বীরভূমের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন:
অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নাম
1) সিদ্দিক হোসেন, পিয়ারুল সাহাপাড়ার, মুনেফর রহমান, শেরপুর, খাড়গ্রামথানা।
বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর থানার সুলতানপুর থেকে গ্রেফতার
তফিজুল সেখ তফিজুল শেখ সাহেব সুলতানপুরের সাজমল সেখ।
(3) সম্রাট সেখ, কুলি চৌরাস্তা বড়ঞা থানার লগ্রাম থেকে জাহাঙ্গীর সেখ
বীরভূম জেলার
ময়ূরেশ্বর থানার সুলতানপুর থেকে গ্রেফতার
(সাবিরুল মীর সাবির,জাকির মীর
বড়ঞা থানার কুলি চৌরাস্তা থেকে
(আলামিন সেখ, মিন্টু কুলি চৌরাস্তা মিনাই সেখ বড়ঞা থানার মুনাইকান্দ্র গ্রাম থেকে
মিনারুল সেখ ও মিনাই।
বীরভূম জেলার মল্লারপুর খোরাসিন পুর থেকে গ্রেপ্তার
(মহিউদ্দিন আলম কাজল খুরশেদ আলম
মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা মহাদেব নগর থেকে গ্রেপ্তার
(৪) আকমল সেখ আকল /ও- জুব্বার আলী দক্ষিণ ,
মুর্শিদাবাদ সামশেরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
(একলাসুর রহমান, একলাসুর , মাস্টারমাইন্ড ইমাজউদ্দিন সেখ @ ফারিং সেখ
কান্দি থানার হিজল
( মিঠুন সেখ
ও- মাজেদ সেখ
বড়ঞা থানার পুলিশের এই সাফল্যে এলাকার সাধারণ মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। এই চক্রের সাথে আরও কারা জড়িত, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।












Leave a Reply