সুদূর আলবেনিয়া ছেড়ে মানুষ সেবার টানে ভারতে এসেছিলেন তিনি। এই শহরকে ভালোবেসে এখানেই আমৃত্যু থেকে গিয়েছে সারা বিশ্বের কাছে কলকাতাকে উপরে তুলে ধরেছিলেন তিনি।
(ক) দারিদ্র্যতা মানে ক্ষুধার্ত, নগ্ন এবং গৃহহীন। তবে অবাঞ্ছিত ও যত্নহীন হওয়া হল বৃহত্তম দারিদ্র্য। এই ধরণের দারিদ্র্যতার প্রতিকার আমাদের নিজের বাড়িতেই শুরু করতে হবে।
(খ) হাসি দিয়েই শান্তি শুরু হয়, এটি মানসিক শান্তির মূল স্ত্রোত।
(গ) নিঁখুত ভালোবাসা পরিমাপ করা যায় না, শুধু প্রত্যেকের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
(ঘ) শান্তির সর্বশ্রেষ্ঠ ধ্বংসকারী হল গর্ভপাত। যদি কোনও মা তার নিজের সন্তানকে হত্যা করতে পারে, তবে আপনাকে এবং আমাকে হত্যা করার জন্য আর কি অবশিষ্ট থাকবে?
(ঙ) তুমি যেখানেই যাবে ভালবাসা ছড়িয়ে দাও । তোমার থেকে হাসিমুখ ছাড়া একজনকেও ফিরতে দিও না ।
(চ) আমাদের ঈশ্বরকে খুঁজে পাওয়া প্রয়োজন এবং তিনি শব্দ ও অস্থিরতায় মধ্যে খুঁজলে দেখা দেন না। ঈশ্বর নীরবতার বন্ধু। ঠিক যেমন প্রকৃতি-গাছ, ফুল, ঘাস-নীরবে বেড়ে ওঠে; তারা, চাঁদ এবং সূর্য তারা কীভাবে নিঃশব্দে চলাফেরা করে, তাই প্রাণকে স্পর্শ করার জন্য আমাদের নীরব হওয়ার প্রয়োজন।
(ছ) নিঃসঙ্গতা এবং অযাচিত হওয়ার অনুভূতি হল সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দারিদ্র্য।
(জ) সাধারণ হাসি যা করতে পারে তা আমরা কখনই বুঝতে পারি না।
(ঝ) আমাদের মনে যদি শান্তি না থাকে, এর কারণ হল, আমরা ভুলে গিয়েছি যে আমরা একে অপরের অন্তর্ভুক্ত।
(ঞ) ছোট ছোট বিষয়ে আন্তরিক থাকুন কারণ এটির মধ্যেই আপনার শক্তি নিহিত।
।। তথ্য : সংগৃহীত। ।