নিজস্ব সংবাদদাতা, মালদাঃ- —হরিশ্চন্দ্রপুরের কুশলপুরে চাকু দিয়ে নৃশংসভাবে বৃদ্ধকে হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার জামাই। পুলিশি জেরাতে খুনের কথা স্বীকার অভিযুক্তর। খুনের প্রকৃত কারণ কি। আরো কেউ জড়িত রয়েছে কি না? সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছে পুলিশ। খুনে ব্যবহার করা অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টায় পুলিশ। অন্যদিকে জসিমুদ্দিনের স্ত্রী সাহানা এখনও মালদহ মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন।শুক্রবার গভীর রাতে কুশলপুরের বাসিন্দা জসিমুউদ্দিন এবং তার স্ত্রী সাহেনা বিবি কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপানো হয়। মৃত্যু হয় জসিমুদ্দিনের। ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ।তারপরেই খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে প্রথম পক্ষের স্ত্রীর ছোট মেয়ের স্বামী মোজাম্মেল হক। চাঁচলের শিহিপুর থেকে গ্রেপ্তার হয় মোজাম্মেল। পরিবার সূত্রে জানা গেছে জসিমুদ্দিনের তিনটি বিয়ে ছিল। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর ছোট জামাই এই মোজাম্মেল।বেশ কিছুদিন ধরে শশুরের সঙ্গে বিবাদ চলছিল।তার সন্দেহ ছিল তার শশুর ওঝা গুনি করে তার শরীর খারাপ করেছে। এই নিয়ে স্ত্রীকে হুমকি দিত সে। দীর্ঘদিন ধরে এই বিবাদ চলছিল। তারপর এই ঘটনা।যদিও শুধুমাত্র এই কারণ। নাকি ভেতরে রয়েছে আরও রহস্য। খতিয়ে দেখছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ।
পুলিশি জেরাতে খুনের কথা স্বীকার অভিযুক্তর। খুনের প্রকৃত কারণ কি। আরো কেউ জড়িত রয়েছে কি না? সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Leave a Reply