বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে বুধবার অ্যান্টি রাগিং বিষয়ে সচেতনতা শিবির করা হলো।

পূর্ব বর্ধমান, রামকৃষ্ণ চক্রবর্তীঃ – যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ঘটনার পর প্রায় নড়ে চড়ে বসেছে রাজ্য সরকার। রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় অ্যান্টি রাগিং কমিটি থাকলেও সেগুলি কতটা অ্যাক্টিভ ছিল সেগুলি নিয়ে যথেষ্ট দ্বিধা ছিল প্রশাসনিক মহলে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়েও অরবিন্দ হোস্টেলের কর্মরত কর্মচারীরা সিনিয়র এবং সুপার সিনিয়রদের কথা তুলে ধরেছেন সংবাদ মাধ্যমের সামনে। তারপরই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে বিশেষ তৎপরতার লক্ষ্য করা গেছে। এরপরই সক্রিয় হয়েছে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্টি রাগিং কমিটি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও এন্টি র‍্যাগিং কমিটির একটি বিশেষ টোল ফ্রি নাম্বার চালু করেছেন। সেই মর্মে অ্যান্টি রাগিং বিষয়ে সচেতনতা শিবির করা হলো বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে বুধবার। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনভাবেই রাগিং করা যাবে না সেই বার্তা তুলে ধরা হয় সচেতনতা শিবিরে। উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য আশীষ পানিগ্রাহী, পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ সুপার কামনাশিস সেন, এসডিপিও সদর সাউথ সুপ্রভাত চক্রবর্তী, প্রবেশনার (আইপিএস) শ্রীনিবাস এমপি, ডিএসপি ট্রাফিক (দুই) রাকেশ কুমার চৌধুরী, বর্ধমান থানার আইসি সুখময় চক্রবর্তী, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ডক্টর সুজিত কুমার চৌধুরী সহ অন্যান্য আরও অনেকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *